যারা যারা ব্যাংক ডাকাতির সঙ্গে জড়িত তাদের আইনের আওতায় আনার জন্য প্রধান উপদেষ্টা নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ফরেন সার্ভিস একাডেমির মিলনায়তনে বিফ্রিংয়ে তিনি এ কথা জানান।
শফিকুল আলম বলেন, ব্যাংক খাতের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মিটিংয়ে প্রফেসর ইউনূস বলেছেন যারা যারা ব্যাংক ডাকাতির সঙ্গে জড়িত, যাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আছে, তাদের খুব দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। তারা যেন আইনের আওতার বাইরে না থাকে। যেকোনোভাবে হোক তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। যারা এ কাজ করেছেন তারা মূলত বাংলাদেশের মানুষের টাকা মেরে দিয়েছেন। তাদের যে করে হোক আইনের আওতায় আনতে হবে।
তিনি জানান, যুক্তরাজ্যের একটা টিম বাংলাদেশে এসে ঘুরে গেছে। এখন সুইজারল্যান্ডের একটা টিম বাংলাদেশে এসেছে। আমরা ইউএসের সঙ্গে কথা বলছি, আমরা কানাডার সঙ্গে কথা বলছি। বাংলাদেশ থেকে যে টাকাটা চলে গেছে যে করে হোক, সেটা কীভাবে বাংলাদেশে ফেরানো যায়, সে বিষয়ে বিশদ বর্ণনা দিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর। তিনি বলেছেন, ১২ জন যারা ব্যাংকিং সিস্টেমের লুটপাটে জড়িত, বিদেশে টাকা নিয়ে গেছে, এদের চিহ্নিত করা হয়েছে। এরা কীভাবে টাকা নিয়েছে সেটা আমরা দেখছি।
ব্যাংক খাতের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মিটিংয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর জানিয়েছেন, এস আলমের বাংলাদেশে যত অ্যাসেট আছে সব অ্যাটাচ করা হয়েছে। নগদের বিরুদ্ধেও কিছু অ্যাকশন নেয়া হয়েছে। দেশের বাইরে যেসব সম্পদ চলে গেছে সেগুলোর বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
আ/মি
শর্ত সমূহ:
অশালিন শব্দ/বাক্য ব্যবহার করা যাবে না। কাউকে কটাক্ষ করা যাবে না। কারো প্রতি আক্রমনাত্বক বক্তব্য পেশ করা যাবে না।